Apan Desh | আপন দেশ

শেখ হাসিনাকে ফের ক্ষমতায় চান দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ০২:৫৮, ১৬ জুলাই ২০২৩

আপডেট: ০৩:০২, ১৬ জুলাই ২০২৩

শেখ হাসিনাকে ফের ক্ষমতায় চান দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীরা

ছবি: আপন দেশ

বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেই ফের ক্ষমতায় দেখতে চান দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীরা। উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতেই ভবিষ্যতেও শেখ হাসিনার সরকার দরকার-এমন মতামত ব্যক্ত করেছেন দেশের প্রথমসারির ৩১ ব্যবসায়ী।

শনিবার ( ১৬ জুলাই) ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই আয়োজিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ব্যবসায়ীদের করণীয়’ শীর্ষক সম্মেলনে দেশের শীর্ষ স্থানীয় ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতারা ও শিল্পোদ্যোক্তারা এসব কথা বলেন। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত ওই সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি ছিলেন।

অনুষ্ঠানে সব মিলিয়ে ৩১ জন ব্যবসায়ী বক্তব্য দেন। তাদের বেশির ভাগ সরাসরি বলেছেন, আগামী মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনাকে চান তারা। কেউ কেউ পরোক্ষভাবে তা বলেছেন। কয়েকজন স্লোগানে স্লোগানে একই দাবি জানান। দেশের শীর্ষস্থানীয় একজন ব্যবসায়ী গানে গানে আবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনাকে দেখার অনুভূতি প্রকাশ করেন। সম্মেলনে কয়েকজন ব্যবসায়ী ব্যবসা-বাণিজ্যের সমস্যার কথাও তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআই, মেট্রোপলিটন চেম্বার, ঢাকা চেম্বার, তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, চট্টগ্রাম চেম্বারসহ দেশের বিভিন্ন চেম্বার ও সংগঠনের নেতারা এবং শিল্পোদ্যোক্তা ও শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকাররা বক্তব্য দেন।

আরও পড়ুন <<>> শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস আজ

অনুষ্ঠানের শুরুতে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন তাঁর স্বাগত বক্তব্যের শেষ দিকে বলেন, শেখ হাসিনাকে আবারও প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান। অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন উপস্থিত সব ব্যবসায়ীকে দাঁড়িয়ে পতাকা নেড়ে প্রধানমন্ত্রীকে সমর্থন দেওয়ার আহ্বান জানান। এরপর মিলনায়তনের সব ব্যবসায়ী দাঁড়িয়ে পতাকা নেড়ে সমর্থন দেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীকে এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে উপহার তুলে দেয়া হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বক্তব্যে বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ব্যবসাবান্ধব সরকার। আপনারা ব্যবসা-বাণিজ্য ছেড়ে দীর্ঘক্ষণ বসে আছেন, এই আন্তরিকতা আমাদের চলার পথের পাথেয়। প্রধানমন্ত্রী তার আমলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়নের তথ্য ও পরিসংখ্যান তুলে ধরেন। তবে অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকলেও কোনো বক্তব্য দেননি।

স্বাগত বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আপনি যেভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে আসছেন ও আমাদের (ব্যবসায়ীদের) যে অবস্থান সৃষ্টি হয়েছে, সেটিকে ধরে রাখার জন্য আপনাকে প্রয়োজন। ব্যবসায়ীদের বিদ্যমান সমস্যাগুলো আপনার মাধ্যমে আমরা সমাধান করতে চাই।

এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি ও হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ বলেন, আপনি অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন। ব্যবসায়ীরা নিরাপদে ব্যবসা করতে পারছেন। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এনেছেন। আর স্থিতিশীলতাই সমৃদ্ধি আনে। এ জন্যই বলি, শেখ হাসিনার সরকার বারবার দরকার।’ এ সময় তিনি বিখ্যাত সংগীতশিল্পী কবীর সুমনের জনপ্রিয় গানের ভাষায় বলেন, ‘প্রথমত আমি তোমাকে চাই, শেষ পর্যন্ত আমি তোমাকে চাই। ভীষণ অসম্ভবেও তোমাকে চাই।’

এফবিসিসিআইয়ের আরেক সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ তার বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে উপস্থিত সব ব্যবসায়ীকে দাঁড়িয়ে হাত তুলে শেখ হাসিনাকে সমর্থন দেয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, যদি আপনারা বিগত দিনে প্রধানমন্ত্রীকে সমর্থন দিয়ে থাকেন, তাহলে আগামী দিনেও সমর্থন করবেন।

এ ছাড়া এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি ও বর্তমানে সংসদ সদস্য ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন, ব্যবসায়ী নেতা ও সংসদ সদস্য সেলিমা আহমাদও প্রধানমন্ত্রীকে আবার ক্ষমতায় দেখতে চাওয়ার কথা বলেন। এফবিসিসিআইয়ের আরেক সাবেক সভাপতি মাতলুব আহমাদও একই সুরে বক্তব্য দেন।

বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে পোশাকশিল্পের মালিকেরা অর্থনীতির সেনা হিসেবে আপনার সঙ্গে রয়েছেন।

আরও পড়ুন <<>> বিশ্ব বাজারে চিনির দাম কমলেও দেশে উল্টো চিত্র

প্রধানমন্ত্রীকে নীলকণ্ঠী উল্লেখ করে বিকেএমইএ সভাপতি সেলিম ওসমান বলেন, আমার আপা নীলকণ্ঠী। উনি সব সহ্য করতে পারেন। বিষ ওনার হজম হয়ে যায়। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ শেষ করার জন্য আপাকে আবারও যেন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পাই। তাহলে বাঙালি জাতির আর কোনো দুঃখ থাকবে না।

অন্যদিকে বিটিএমএ সভাপতি মোহাম্মদ আলী বলেন, প্রধানমন্ত্রী অ্যানালগ দেশকে ডিজিটালে রূপান্তর করেছেন। আগামী দিনের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য আমরা আপনাকে আবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাই।

মেট্রোপলিটন চেম্বারের সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা স্থিতিশীল সরকারের কথা বলছি। সিঙ্গাপুরে পিপলস অ্যাকশন পার্টি ৫৮ বছর ধরে দেশকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করছে। দলটি এতটাই ভালো করেছে, দেশটির বিরোধী দল ৯৩ আসনের মধ্যে ১০ শতাংশ আসন পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনার নেতৃত্বের বিকল্প নেই। করোনা মহামারি ও যুদ্ধের মধ্যে দেশের নেতৃত্বের ক্ষেত্রে আমরা ঝুঁকি নিতে পারব না।

ঢাকা চেম্বারের সভাপতি সামীর সাত্তার বলেন, বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে। এটি সম্ভব হয়েছে স্থিতিশীল রাজনৈতিক নেতৃত্বের কারণে। স্থিতিশীল রাজনৈতিক নেতৃত্ব ছিল বলেই সিঙ্গাপুর আজকের সিঙ্গাপুর হতে পেরেছে, আজকের মালয়েশিয়া হতে পেরেছে।

‘জয় শেখ হাসিনা’ স্লোগান দিয়ে বক্তব্য শুরু করে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি) এবং এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার। তিনি উপস্থিত ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে বলেন, এখানে যারা উপস্থিত আছেন, তাদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। এই মিছিলের সামনে থাকবেন শেখ হাসিনা। দেশকে নিয়ে অনেক চক্রান্ত চলছে। দেশের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলার ষড়যন্ত্র হচ্ছে।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার আনার ষড়যন্ত্র চলছে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার আনার ষড়যন্ত্র চলছে বলে মন্তব্য করেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান। তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নামে কী হয়েছে, তা আমরা দেখেছি। ১/১১–এর মতো তত্ত্বাবধায়ক সরকার আনার ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এই যড়যন্ত্র রুঁখতে হবে। এমন সরকার এলে ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম হবে। ১/১১ সরকারের সময়ে নামীদামি সব ব্যবসায়ীকে জেলে ঢোকানো হয়েছিল। আমি তখন লন্ডনে ছিলাম। সেখান থেকে বলেছি, সব পজ (সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ করা) করো। আমার নয়জন কর্মকর্তাকে দুই মাস আটকে রাখা হয়। আমরা বিরুদ্ধে সাক্ষ্য নেয়া হয়। যদি এসবের পুনরাবৃত্তি চান, তাহলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আনেন।

আকবর সোবহান আরও বলেন, ব্যবসায়ীরা আমৃত্যু আপনার সঙ্গে থাকবে। এখানের দেশের শীর্ষ এক থেকে এক হাজার ব্যবসায়ী আছেন। এ ব্যাপারে কারও দ্বিমত নেই। আগামী নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে।

এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মাহাবুবুর রহমান বলেন, জ্বালানির অভাবের কারণে বিদ্যুৎ আমদানি করতে হচ্ছে। শিল্প খাতে সমস্যা হচ্ছে। নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহকে সর্বাগ্রে প্রাধান্য দিতে হবে। তিনি বলেন, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, কর্ণফুলী টানেল—এসব দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। এটি আপনার দূরদৃষ্টিভঙ্গির বহিঃপ্রকাশ। কারণ, অবকাঠামো না থাকলে বেসরকারি খাত কাজ করতে পারবে না। আপনি বেসরকারি খাতের বন্ধু।

এফবিসিসিআইয়ের আরেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন গত কয়েক বছরে অর্থনৈতিক উন্নয়নের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। তিনি বলেন, পদ্মা সেতুর ওপারে অর্থনৈতিক অঞ্চল ও গ্যাস–সংযোগ বৃদ্ধি পেলে ওই অঞ্চলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আরও বৃদ্ধি পাবে। ডলার–সংকট নিয়ে তিনি বলেন, আমাদের দেশ থেকে যেসব শ্রমিক বিদেশে যান, তাদের সঙ্গে একটু আনুষ্ঠানিক চুক্তি থাকা প্রয়োজন। চুক্তির শর্ত থাকবে—তাদের সব আয় ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে পাঠাতে হবে। এটা করা গেলে ডলারের রিজার্ভ বাড়বে।

সাভারে চামড়াশিল্প নগরীতে থাকা কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগার বা সিইটিপির ব্যবস্থাপনা বাংলাদেশ রফতানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেপজা) হাতে ছেড়ে দেয়ার দাবি জানান অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর। তিনি বলেন, স্মার্ট দেশ হতে হলে স্মার্ট লজিস্টিক ব্যবস্থা প্রয়োজন। কিন্তু এখনো চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য খালাসে ১২ দিন লেগে যায়। আমাদের সবচেয়ে বড় বেদনা হচ্ছে, পণ্য খালাসে বিলম্ব হওয়া। এটা এভাবে চলতে পারে না।

আরও পড়ুন <<>> আজ থেকে ৩০ টাকা কেজিতে চাল বিক্রি করবে টিসিবি

বহুজাতিক ব্যাংক এইচএসবিসি বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহবুব উর রহমান বলেন, তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের কাজ তরতর করে এগিয়ে চলছে। আসিয়ান দেশগুলোর সব গুরুত্বপূর্ণ শহরে ঢাকা থেকে চার ঘণ্টায় পৌঁছানো সম্ভব। এ জন্য আমরা ট্রানজিট যাত্রী চাই। এই সম্ভাবনা জাগিয়ে তুলতে পারে বাংলাদেশ বিমান।

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সুযোগ্য নেতৃত্বে অনেক দুর্গম পথ পাড়ি দিয়েছি। বাকি পথও তার নেতৃত্বে পাড়ি দিতে চাই।

বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির সহসভাপতি আবদুল মুক্তাদির বলেন, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে ওষুধশিল্প খাতের বেশির ভাগ কাঁচামাল দেশেই তৈরি হবে। এই দেশ বঙ্গবন্ধু দিয়েছিলেন বলে আমরা ব্যবসায়ী হয়েছি। সে জন্য আপনার জন্য দোয়া করি, যেন আপনি বারবার সরকার গঠন করতে পারেন।

প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে প্রাণ–আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আহসান খান বলেন, আপনি ডলার–সংকট নিয়ে চিন্তিত হবেন না। বর্তমানে সব দেশই একটি সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।

আকিজ গ্রুপের চেয়ারম্যান শেখ নাসির উদ্দিন মনে করেন, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে পাটপণ্যের রফতানি ৫০০ কোটি ডলারে উন্নীত করা সম্ভব। তবে এ জন্য সরকার থেকে নীতি সহায়তা প্রত্যাশা করেন তিনি।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামী নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে হবে—এই প্রত্যাশা করেন দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন। সরকারের সাফল্য বর্ণনা করতে আগামী মাসে সারা দেশের সব জেলায় ব্যবসায়ী সম্মেলন করার আহ্বান জানান তিনি।

এ ছাড়া সম্মেলনে বক্তব্য দেন বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্য মোরশেদ আলম, বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সভাপতি আনোয়ারুল আলম পারভেজ, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সভাপতি রাসেল টি আহমেদ, বহুজাতিক কোম্পানি ইন্ডিটেক্সের আঞ্চলিক প্রধান জাভিয়ার কার্লোস ও জাপান-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মায়ং-হো লি।

আপন দেশ/এবি

মন্তব্য করুন # খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।

শেয়ার করুনঃ

সর্বশেষ

জনপ্রিয়