ফাইল ছবি
ডিমের গুণগতমান সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ‘বিশ্ব ডিম দিবস’ পালিত হচ্ছে শুক্রবার (১৩ অক্টোবর)। এবারের দিবসের প্রতিপাদ্য ‘ডিমে পুষ্টি ডিমে শক্তি, ডিমে আছে রোগমুক্তি’।
ডিমকে বলা হয়ে থাকে পরিপূর্ণ খাদ্য। সারা পৃথিবীতে মাত্র কয়েকটি খাদ্যকে ‘সুপার ফুড’ হিসেবে আখ্যা দেয়া হয়- যার মধ্যে ডিম অন্যতম। ডিমকে বলা হয় ‘গরিবের প্রোটিন’। আবার টেকসই প্রাণিজ প্রোটিনের মধ্যে এর স্থান সবার ওপরে।
বর্তমানে বাংলাদেশে ডিমের বাৎসরিক প্রাপ্যতা মাথাপিছু ১৩৫টি, গত বছর এই সংখ্যা ছিল ১৩৬টি।
আরও পড়ুন<<>>ডিম আসার কথা ১৫ কোটি, একটিও আসেনি
১৯৯৬ সালে অনুষ্ঠিত আইইসি ভিয়েনা কনফারেন্স থেকে দীর্ঘ ২৭ বছর ধরে বিশ্বব্যাপী চলছে একটি ইতিবাচক ক্যাম্পেইন। যার মধ্য দিয়ে বিশ্বের মানুষের পুষ্টি চাহিদা পূরণে ডিমের প্রয়োজনীয়তার বার্তাটি সবার কাছে পৌঁছে দেয়া হচ্ছে- প্রতি বছর অক্টোবরের দ্বিতীয় শুক্রবার বিশ্বজুড়ে উদযাপিত হয় ‘বিশ্ব ডিম দিবস’।
আপন দেশ/এবি