ফাইল ছবি
পুতিন দাবি করেছেন, ইউক্রেনকে প্রতিমাসে হাজার হাজার কোটি ডলারের অনুদান দেয়া হচ্ছে। যদি এটা বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে এক সপ্তাহের মধ্যে জেলেনস্কির সব সেনা মারা যাবে। জুনে রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে কিয়েভের পাল্টা আক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে ইউক্রেন ৯০ হাজারেরও বেশি সেনা হারিয়েছে বলে দাবি করেন পুতিন।
আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, আশঙ্কা করা হচ্ছে যে ওয়াশিংটনের রাজনৈতিক অস্থিরতা রাশিয়ার আক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য কিয়েভের প্রয়োজনীয় সামরিক ও মানবিক সহায়তা বাধাগ্রস্ত করতে পারে। কদিন আগেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছিলেন, আমি চিন্তিত যে ইউক্রেনের জন্য আমাদের সহায়তা লাইনচ্যুত হতে পারে।
বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) স্পেনে ইউরোপিয়ান পলিটিক্যাল কমিউনিটির (ইপিসি) এক সভায়, ইইউ পররাষ্ট্রনীতির প্রধান জোসেপ বোরেল বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন কিয়েভের প্রাথমিক দাতা হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে প্রতিস্থাপন করতে পারবে না। যুক্তরাষ্ট্রের রেখে যাওয়া শূন্যস্থান পূরণ করা সম্ভব নয়। অর্থাৎ ইউক্রেনের প্রধান দাতা হিসেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন একা ভূমিকা রাখতে পারবে না।
আপন দেশ/এবি
মন্তব্য করুন # খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।