ছবি : সংগৃহীত
শৌখিনতা বশত ঘড়ি, আংটি এমনকি গলায় চেনও ব্যবহার করেন। গ্রামের মানুষ কুসংস্কারের কারণে তাগায় করছেন তাজিব ব্যবহার। কিন্তু জানেন কি? এগুলোর মাধ্যমে সংক্রমণ হতে পারে। গুলো কোনো কনো সময় মারাত্মক।
প্রতিবেশী দেশ ভারতের সরকারি হাসপাতালগুলোকে বাড়তি সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
সংকটাপন্ন কোনো রোগীর চিকিৎসার সময় কনুইয়ের নিচে কোনো অলঙ্কার বা ঘড়ি পরা যাবে না। এমনকি চিকিৎসার সময় হাতে মোবাইলও ধরা যাবে না। অনেক সময় দেখা যায়- গুরুত্বপূর্ণূ অপারেশন চলাকালীন অপারেশন রুমে বাইরের জুতা পরে চিকিৎসক। নার্সরা একই বেশে ঢুকে পড়েন। তাদের হাতে ঘড়ি এবং অলংকার থাকে। কারও আবার কব্জির উপর বাঁধা থাকে তাগা-তাবিজ। অনেকে আবার মোবাইল নিয়ে রোগীর কাছে চলে যান। এতে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে। বাড়ে রোগীর ঝুঁকি।
রাজ্যের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা কৌস্তভ নায়েক সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘হাসপাতালে নিয়মিত যে প্রশিক্ষণ হয়, সেখানে এ বিষয়টি সব সময়ই বলা হয়। অনেকে মেনেও চলেন। তবে প্রয়োজনে নির্দেশিকাও জারি করা হবে।
আপন দেশ/এবি