ছবি: সংগৃহীত
যুগ বদলেছে। অ্যানালগ থেকে ডিজিটাল হয়েছে সবকিছু। দূরত্ব ঘুচিয়ে হাতের মুঠোয় এসেছে নিত্যদিনের কর্মশালা। প্রযুক্তির কল্যাণে অনেক কিছুই এখন সহজলভ্য। প্রিয়তমার একপলক দেখা পেতে যে প্রেমিক একসময় ঘণ্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করতো, এখন চাইলে মুহূর্তেই ভিডিও কলে দেখা যায় প্রেয়সীকে। ফোনেই রেখে দিতে পারেন প্রিয়জনের ছবি। দূরত্ব কমাতে অনলাইনের এসব অবদান অনস্বীকার্য।
এছাড়াও প্রযুক্তির কল্যাণে লম্বা দূরত্বের (লং ডিসট্যান্স) সম্পর্কের জনপ্রিয়তাও বাড়ছে। অনলাইন ডেটিং অ্যাপের মাধ্যমে স্থান, কাল ও ভাষার জড়তা অনেক কমে গেছে। এমনটাই মনে করেন অ্যাপ ব্যবহারকারীরা। গ্রামীণ এলাকার মানুষের মধ্যেও ডেটিং অ্যাপ ব্যবহারের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।
আজ (১৪ মে) অনলাইনে রোমান্স করার দিন। ন্যাশনাল টুডে অবলম্বনে এই দিনটি পালন করে অনেকেই। প্রতি বছরের এ দিনটি পালন করে বিশ্বের নানা প্রান্তের নানা বয়সী মানুষেরা।
আরও পড়ুন>> প্রিয় মানুষটিকে অতিরিক্ত খবরদারি করছেন না তো
১৯৬৫ সালে ম্যাচ ডটকম সর্বপ্রথম অনলাইনে ডেটিং বা রোমান্স চালু করে। ২০০৭ সাল নাগাদ অনলাইন ডেটিং ছিল দ্বিতীয় জনপ্রিয় অনলাইন পেইড পরিষেবা। এভাবেই সারাবিশ্বে ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে অনলাইন ডেটিং। গত কয়েকদশক থেকেই অনলাইনেও জনপ্রিয়তা পেয়েছে ডেটিং।
তাই আজ, কোন বন্ধু কিংবা দূরের কোন বান্ধবীর সঙ্গে অনলাইনে জমাতে পারেন জম্পেশ আড্ডা। তবে দেরি কেন, কল করুন দূরের বন্ধু কিংবা প্রিয়তমাকে, শুরু হোক রোমান্সের অন্যতম নতুন একটি দিন।
আপন দেশ/এসএমএ