ছবি: সংগৃহীত
একটি চক্র সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্য বাড়াতে চায়-এ দাবি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের। তিনি দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি প্রতিরোধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রতি নির্দেশ দেন।
মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) সকালে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের হল অব প্রাইডে অনুষ্ঠিত মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় আইজিপি এ নির্দেশ প্রদান করেন।
সভায় অতিরিক্ত আইজিপি (প্রশাসন) মোঃ কামরুল আহসান, অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মোঃ আতিকুল ইসলাম, পিবিআই'র অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদার, সিআইডির অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া, ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ সকল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জ ও ডিআইজিগণ এবং পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন। জেলার পুলিশ সুপাররা অনলাইনে সভায় যুক্ত ছিলেন।
আইজিপি গুরুত্বপূর্ণ মামলা নিয়মিত মনিটরিংয়ের মাধ্যমে দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি মামলায় সাজার হার বাড়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।
আইজিপি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পুলিশ পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশ এখন যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সক্ষম। ফলে পুলিশের প্রতি জনগণের আস্থা, বিশ্বাস ও প্রত্যাশার মাত্রা বেড়েছে। তিনি জনগণের প্রত্যাশা পূরণে আরও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের জন্য পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রতি আহবান জানান।
সভায় অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) গত ডিসেম্বর মাসের মাসের সার্বিক অপরাধ পরিস্থিতি উপস্থাপন করেন। এরমধ্যে ডাকাতি, দস্যুতা, চুরি, সিঁধেল চুরি, খুন, অপমৃত্যু, সড়ক দুর্ঘটনা, নারী ও শিশু নির্যাতন, ধর্ষণ, হারানো মোবাইল ফোন উদ্ধার, মাদকদ্রব্য ও অস্ত্র উদ্ধার, সাজা পরোয়ানা ইত্যাদি মামলা সংক্রান্ত তথ্য উপস্থাপন করেন।
আপন দেশ/এবি
মন্তব্য করুন ।। খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত,আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।