ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহ ও ২৩ নাবিক জিম্মি। সোমালি জলদস্যুদের হাত তাদের ছাড়াতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। তবে সবকিছু বলা সম্ভব হচ্ছে না। এ বিষয়ে গণমাধ্যমকেও সতর্কভাবে সংবাদ প্রচার করার আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে এসব কথা জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, এখন থেকে দুবাই ছাড়াও আরব আমিরাতের অন্য শহরেও জনশক্তি রফতানি করা যাবে।
হাছান মাহমুদ জানান, প্রতিবছর রোহিঙ্গাদের জন্য বরাদ্দ কমছে। এতে সবকিছুর ব্যবস্থাপনা কঠিন হয়ে পড়ছে। এ অবস্থায় পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ পাওয়ার চেষ্টা চলছে।
মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা জান্তা সদস্যদের বিষয়ে তিনি বলেন, প্রায় ২০০ মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাংলাদেশে অবস্থান করছে। তাদেরকে ফেরানোর জন্য মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে আলোচনা চলমান রয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়ে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহ। ৫৫ হাজার টন কয়লা বহনকারী জাহাজটির ২৩ জন নাবিকই বাংলাদেশি। এরইমধ্যে সোমবার (১৮ মার্চ) জিম্মি দশা থেকে জাহাজটি উদ্ধারে সোমালিয়ার পুলিশ ও আন্তর্জাতিক নৌবাহিনীর সম্মিলিত দল প্রস্তুতি নিয়েছে বলে জানা যায়।
যদিও জাহাজটির মালিকপক্ষ এ ধরনের অভিযানের বিষয়ে কিছু জানে না বলে দাবি করেছেন।
আপন দেশ/এসএমএ
মন্তব্য করুন ।। খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত,আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।