ফাইল ছবি
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে চলমান পরিস্থিতিতে জামায়াত-শিবিরক নিষিদ্ধ করাসহ বেশ কিছু ইস্যু নিয়ে বিশেষ বৈঠকে বসেছেন ৭ মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী। মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বিকেল ৩টা ২০ মিনিটে এ বৈঠক শুরু হয়।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সভাপতিত্বে বৈঠকে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক উপস্থিত রয়েছেন। এ ছাড়া, বৈঠকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক, র্যাবের মহাপরিচালকসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত রয়েছেন।
বৈঠকে আন্দোলন পরিস্থিতি, কারফিউ তুলে দেয়া, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া, জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের প্রক্রিয়া নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা হবে।
আরও পড়ুন<> বুধবার নিষিদ্ধ হচ্ছে জামায়াত-শিবির
সম্প্রতি কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে দেশজুড়ে সংঘাত-সহিংসতা হয়। এতে সরকারি হিসাবে পুলিশ কর্মকর্তাসহ ১৫০ জন (বেসরকারি হিসাবে দুই শতাধিক) নিহত হয়েছেন। আন্দোলন ঘিরে সহিংসতা-সংঘাত ছড়িয়ে পড়লে গত ১৯ জুলাই রাতে সারা দেশে কারফিউ জারি করে সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। পরে ২১ থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়। সহিংসতা দমনে সরকার অভিযান চালালে গত ২২ জুলাই থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসে। ক্রমে বাড়ে কারফিউ শিথিলের সময়। ধীরে ধীরে খুলে দেওয়া হয় অফিস।
সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের সভায় জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত হয়। জোটটি মনে করে, আন্দোলন ঘিরে সহিংসতা ও নাশকতায় বিএনপি, জামায়াত ও শিবির জড়িত। মঙ্গলবার দুপুরে আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে বুধবারের মধ্যে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করা হবে।
এ ছাড়া, বৈঠকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক, র্যাবের মহাপরিচালকসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত রয়েছেন।
বৈঠকে আন্দোলন পরিস্থিতি, কারফিউ তুলে দেয়া, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া, জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের প্রক্রিয়া নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা হবে।
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে দেশজুড়ে সংঘাত-সহিংসতা হয়। এতে সরকারি হিসাবে পুলিশ কর্মকর্তাসহ ১৫০ জন (বেসরকারি হিসাবে দুই শতাধিক) নিহত হয়েছেন। আন্দোলন ঘিরে সহিংসতা-সংঘাত ছড়িয়ে পড়লে গত ১৯ জুলাই রাতে সারা দেশে কারফিউ জারি করে সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। পরে ২১ থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়। সহিংসতা দমনে সরকার অভিযান চালালে গত ২২ জুলাই থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসে। ক্রমে বাড়ে কারফিউ শিথিলের সময়। ধীরে ধীরে খুলে দেয়া হয় অফিস।
সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার (২৯ জুলাই) আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের সভায় জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত হয়। জোটটির অভিযোগ, আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় বিএনপি, জামায়াত ও শিবির জড়িত। মঙ্গলবার দুপুরে আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে বুধবারের মধ্যে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করা হবে।
আপন দেশ/এবি
মন্তব্য করুন ।। খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত,আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।