ছবি : আপন দেশ
গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গণবিজ্ঞপ্তি জারির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত হওয়া সব গুমের ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিটি এ গণবিজ্ঞপ্তি দেবে।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, সরকারের আইনশৃঙ্খলা প্রয়োগকারী সংস্থা তথা বাংলাদেশ পুলিশ, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বিশেষ শাখা, গোয়েন্দা শাখা, আনসার ব্যাটালিয়ন, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), প্রতিরক্ষা বাহিনী, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদফতর (ডিজিএফআই), কোস্টগার্ডসহ দেশের আইন প্রয়োগকারী কোনো সংস্থার কোনো সদস্য কর্তৃক জোরপূর্বক গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানের জন্য পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট কমিশন অব ইনকোয়ারি গঠন করা হয়।
কমিশনের প্রথম সভা রোববার অনুষ্ঠিত হয়। কমিশনের সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে গুলশানে অনুষ্ঠিত সভায় গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গণবিজ্ঞপ্তি জারির সিদ্ধান্ত হয়।
কমিশনের কার্যক্রম সরকারি ছুটি ব্যতীত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত যথারীতি পরিচালিত হবে।
গত ২৭ আগস্ট রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এই কমিশন গঠন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। কমিশনের প্রধান মনোনীত হয়েছেন হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি মাইনুল ইসলাম চৌধুরী।
আপন দেশ/এমিব
মন্তব্য করুন ।। খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত,আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।