ফাইল ছবি
দেশের শেয়ার বাজারে বড় ধরনের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রথম এক ঘণ্টায় ৯৬ পয়েন্ট গায়েব হয়ে গেছে। এ সময়ে শতাধিক কোম্পানির শেয়ার ক্রেতাহীন হয়ে পড়ে। এজন্য শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সার্কিট ব্রেকারকে দায়ী করছেন বিনিয়োগকারীরা।
তারা বলছেন, সার্কিট দিয়ে বাজারের পতন ঠাকানো সম্ভব নয়। বরং এ নির্দেশনা পতনকে আরও দীর্ঘায়িত করবে। এতে বিনিয়োগকারী ও প্রতিষ্ঠানগুলো আরও ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
শেয়ার বাজারে টানা দরপতনে কুপোকাত বিনিয়োগকারী ও প্রতিষ্ঠানগুলো। এ অবস্থা থেকে উত্তোরণের জন্য শেয়ারের দর কমার উপর নতুন সার্কিট ব্রেকার আরোপ করে সংস্থাটি। ইতিবাচক হওয়ার পরিবর্তে নেতিবাচক প্রভাত পড়ছে বাজারে। সকাল ১১টা পর্যন্ত সূচক কমেছে ৯৬ পয়েন্ট।
এদিন প্রথম এক ঘণ্টায় লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৩৪৫টি কোম্পানির শেয়ার দাম কমেছে, বেড়েছে ১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টির। এরমধ্যে শতাধিক কোম্পানি শেয়ার ক্রেতাহীন অবস্থায় থাকতে দেখা যায়। আলোচ্য সময়ে লেনদেন হয়েছে ১৯৭ কোটি ৬৬ লাখ টাকারও বেশি।
শেয়ার বাজার সংশ্লিষ্টরা বলেন, এর আগেও পতন ঠেকাতে সার্কিট ব্রেকার আরোপ করেছিল কমিশন। ওই সময়ে এটি কোন কার্যকরি ভূমিকা রাখতে পরেনি। সেই জিনিস আবারও নতুন করে দিয়েছে সংস্থাটি। পূর্ব অভিজ্ঞা নেতিবাচক হওয়ায় এটাও হতাশাজনক হবে বলে মনে করছেন তারা।
আপন দেশ/এসএমএ
মন্তব্য করুন # খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।