ছবি: সংগৃহীত
গত কার্যদিবসে সূচকের বড় পতন হয়েছে। সোমবারও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের বড় পতনে লেনদেন হয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক হারিয়েছে ৬৫ পয়েন্ট। পাশাপাশি উভয় শেয়ার বাজারেই কমেছে লেনদেন।
সোমবার (১০ জুন) শেয়ার বাজারে চলতি সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস শেষে এ তথ্য জানা যায়।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)
ডিএসইতে সোমবার কমেছে সব কটি সূচকের মান। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৬৫.৬৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ১০৫.৮৮ পয়েন্টে। আর ডিএস-৩০ সূচক ২৩.৬৬ পয়েন্ট ও ডিএসইএস সূচক ১৭.১৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে যথাক্রমে ১ হাজার ৮১১.৭৮ পয়েন্ট ও ১ হাজার ১০৩.৬৬ পয়েন্টে।
ডিএসইতে এদিন কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। এদিন লেনদেন হয়েছে ৩১৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার। যেখানে গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩৫৭ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার। লেনদেন কমেছে ৩৯ কোটি ১২ লাখ টাকা।
এছাড়া সোমবার ডিএসইতে ৩৯১ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৬ কোম্পানির, কমেছে ৩৪২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)
অন্যদিকে দেশের অপর শেয়ার বাজার সিএসইতেও এদিন কমেছে সব সূচকের মান। সোমবার সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৬২.৩৬ পয়েন্ট ও সিএসসিএক্স সূচক ৯৬.১৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১৪ হাজার ৬৭৮.১১ পয়েন্টে ও ৮ হাজার ৮২৭.৮৯ পয়েন্টে।
আর সিএসই-৫০ সূচক ১১.৩৭ পয়েন্ট ও সিএসআই সূচক ১১.০০৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫১.০০৮ পয়েন্টে ও ৯৫৭.৬৭ পয়েন্টে। আর ৮৯.১৮ পয়েন্ট কমেছে সিএসই-৩০ সূচকের মান। সূচকটি অবস্থান করছে ১১ হাজার ২৯৪.১৯ পয়েন্টে।
সিএসইতে সোমবার কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকার শেয়ার। আর এর আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১০৭ কোটি ৮২ লাখ টাকার শেয়ার। লেনদেন কমেছে ৮৪ কোটি ২৮ লাখ টাকা।
সিএসইতে ২১৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ২২টির, কমেছে ১৬৭টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫ কোম্পানির শেয়ারদর।
আপন দেশ/এসএমএ
মন্তব্য করুন # খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।