Apan Desh | আপন দেশ

টেকনো ড্রাগসের লেনদেন চলছে

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১১:৪৭, ১৫ জুলাই ২০২৪

টেকনো ড্রাগসের লেনদেন চলছে

ফাইল ছবি

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি’র (ডিএসই) সঙ্গে টেকনো ড্রাগস লিমিটেডের তালিকাভুক্তিকরণ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়েছে। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ডিএসই’র প্রধান নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা খাইরুল বাশার আবু তাহের মোহাম্মদ এবং টেকনো ড্রাগসের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ জালাল উদ্দিন আহমেদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

রোববার (১৪ জুলাই) ডিএসইতে এ চুক্তি স্বাক্ষর হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএসই’র প্রকাশনা ও জনসংযোগ বিভাগের উপ মহাব্যবস্থাপক মো. শফিকুর রহমান, সহকারী মহাব্যবস্থাপক ও লিস্টিং অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্টের প্রধান মো. রবিউল ইসলাম, টেকনো ড্রাগসের চেয়ারম্যান খালেদা আক্তান খান ও অন্যান্য পরিচালকরা, ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটালের সিইও এ.বি. পারভেজসহ প্রতিষ্ঠানসমূহের উর্ধতন কর্মকর্তারা।

স্বাগত বক্তব্যে ডিএসই প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা খাইরুল বাশার আবু তাহের মোহাম্মদ বলেন, টেকনো ড্রাগ কোম্পানিটি ডিএসইতে তালিকাভুক্ত হতে যাচ্ছে। কোম্পানিটির আইপিওতে রেকর্ড পরিমান সাবসক্রিপশন হয়েছিল। যা তাদের দায়িত্বকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। লিস্টিং এর পর পোস্ট লিস্টিং এর কার্যক্রমগুলো ও কমপ্লায়েন্সের বিষয়গুলো তাদের সঠিকভাবে পালন করতে হবে। একই সঙ্গে পরবর্তীতে আপনারা বিনিয়োগকারীদের আস্থার প্রতিদান দিতে পারবেন বলে আশা করছি।

টেকনো ড্রাগসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ জালাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে দীর্ঘ প্রক্রিয়ার পর আমরা ডিএসইতে তালিকাভুক্ত হতে পেরেছে। যা আমাদের ব্যবসায় প্রসারে সহযোগিতা করবে। আমি আশা করি, আইপিও’র মাধ্যমে যে অর্থ উত্তোলন করা হয়েছে তার সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ভাল কিছু দিতে পারব।

উল্লেখ্য, গত ২ জুলাই স্টক এক্সচেঞ্জ ইলেক্ট্রনিক সাবস্ক্রিপশন সিস্টেমের (ইএসএস) মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শততম ইস্যু হিসেবে টেকনো ড্রাগসের শেয়ার প্রো-রাটার (Pro-rata) ভিত্তিতে বরাদ্দ প্রদান করা হয়। শততম ইস্যুর শেয়ার বরাদ্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিএসই’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু।

আইপিও এর আবেদনের ক্ষেত্রে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য মোট ১০০ কোটি টাকার বিপরিতে ২৪৮৭ কোটি ১৮ হাজার ১০৪ টাকার আবেদন জমা পড়ে। প্রতি ১০ হাজার টাকা আবেদনের বিপরীতে নিবাসি বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীরা ১১টি শেয়ার এবং অনিবাসী বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীরা ২০টি শেয়ার বরাদ্দ পায়।
আপন দেশ/এবি

মন্তব্য করুন # খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।

সম্পর্কিত বিষয়:

শেয়ার করুনঃ

সর্বশেষ

জনপ্রিয়