ফাইল ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের বড় পতনে লেনদেন হয়েছে। পাশাপাশি উভয় শেয়ারবাজারেই কমেছে লেনদেন।
বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) চলতি সপ্তাহের পঞ্চম ও শেষ কার্যদিবস শেষে এ তথ্য জানা যায়।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)
ডিএসইতে বৃহস্পতিবার কমেছে সব কয়টি সূচকের মান। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৯৭ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট ও ডিএস-৩০ সূচক ৩০ দশমিক ১১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে যথাক্রমে ৫ হাজার ৬৩৯ দশমিক ১৩ পয়েন্টে ও ২ হাজার ৬৪ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে। আর ডিএসইএস সূচক ৩১ দশমিক ২৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৬১ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে।
ডিএসইতে এদিন কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। এদিন লেনদেন হয়েছে ৫৩০ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার। আর গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭৯৬ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার। লেনদেন কমেছে ২৬৬ কোটি ৮ লাখ টাকার।
এছাড়া বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২টি কোম্পানির, কমেছে ২৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)
অন্যদিকে দেশের অপর শেয়ারবাজার সিএসইতে বৃহস্পতিবার সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২০৮ দশমিক ১৭ পয়েন্ট ও সিএসসিএক্স সূচক ৯৯ দশমিক ২৮ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১৫ হাজার ৭৯৩ দশমিক ২২ পয়েন্টে ও ৯ হাজার ৫৭১ দশমিক ৩৩ পয়েন্টে।
এছাড়া সিএসই-৫০ সূচক ১৩ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট ও সিএসই-৩০ সূচক ৯১ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৯৩ দশমিক ৬০ পয়েন্টে ও ১২ হাজার ৮২৩ দশমিক ১৪ পয়েন্টে। আর সিএসআই সূচক ১৬ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৬ দশমিক ৩৯ পয়েন্টে।
সিএসইতে এদিন কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি ৩২ লাখ টাকার শেয়ার। আর এর আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৮ কোটি ১৯ লাখ টাকার শেয়ার। লেনদেন কমেছে ৪ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।
সিএসইতে ২২৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৬টির, কমেছে ১৬৮টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টি কোম্পানির শেয়ারদর।
আপন দেশ/এমবি
মন্তব্য করুন # খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।