Apan Desh | আপন দেশ

ব্যাংক ঋণ

খেলাপিদের ঋণ দিতে মরিয়া অগ্রণী ব্যাংকের নয়া চেয়ারম্যান বখতিয়ার

খেলাপিদের ঋণ দিতে মরিয়া অগ্রণী ব্যাংকের নয়া চেয়ারম্যান বখতিয়ার

সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ যখন অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন, তখন পূবালী ব্যাংক থেকে একটি রুগ্ন প্রতিষ্ঠানের ঋণ কিনে নিয়েছিলেন। ২০০৭ সালে ওই ঋণের পরিমাণ ছিল ১২ কোটি টাকা। এরপর আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এ ঋণ বেড়ে ৩০ কোটি হয়েছে। ঋণের অর্থ অন্য খাতে ব্যয় করায় ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে। খেলাপি হয়ে পড়ায় দুইবার ঋণ নবায়ন করিয়েছে। কিন্তু ব্যাংকের টাকা ফেরত দেয়নি।অগ্রণী ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে, নতুন ঋণের জন্য ১৯৭৫ সালে নির্মিত ভবন ও ব্যবহার অযোগ্য যন্ত্রপাতি জামানত হিসেবে দিচ্ছে এ গ্রাহক। 

০৫:৫৩ পিএম, ৮ জানুয়ারি ২০২৫ বুধবার

ওয়াকিদের স্মার্ট ক্যারিশমায় শীর্ষ খেলাপিরাও পেত সিআইবি ছাড়পত্র 

ওয়াকিদের স্মার্ট ক্যারিশমায় শীর্ষ খেলাপিরাও পেত সিআইবি ছাড়পত্র 

ব্যাংকের খাতের অনিয়ম, লোপাটের ভয়ঙ্কর চিত্র ফুটে উঠছে। বিশেষ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ একেকটি ঘটনার ভয়াবহতা আঁতকে উঠার মতো। আর্থিক খাতে অনিয়মের লাগাম ধরার কথা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের, কিন্তু ঘটেছে উল্টো। ভুয়া ছাড়পত্রের কারখানা হয়ে উঠেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। খেলাপি গ্রাহককে ‘নিয়মিত’ দেখানো হতো এখান থেকেই। এ ছাড়পত্র দেখিয়েই খেলাপি ধরার জাল ভেদ করে ‘ক্লিনম্যান’ চিহ্নিত হতো দেশের হাজার হাজারো ঋণখেলাপি ও জনপ্রতিনিধি। এছাড়াও ঋণ থাকার পরও ভুয়া কাগজে ঋণের নামে লাখ কোটি টাকা হরিলুট করেছে বেক্সিমকো গ্রুপ, এস আলম গ্রুপ, নাসা গ্রুপ, তাইপে গ্রুপসহ বিভিন্ন গ্রুপ ও ব্যক্তি।

১২:২৪ এএম, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ বৃহস্পতিবার

বিতর্কিত দুই ডেপুটি গভর্নরের কারিশমা, ঝুঁকিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

বিতর্কিত দুই ডেপুটি গভর্নরের কারিশমা, ঝুঁকিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

অন্তর্বর্তী সরকার পার করল দুই মাস। এরই মধ্যে রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাত স্বৈরাচারের দোসরমুক্ত করা হচ্ছে। উন্মোচিত হচ্ছে দুর্নীতির চিত্র। লোপাটকারীদের চিহ্নিত করা হচ্ছে। নিষেধাজ্ঞা আসছে তাদের দেশত্যাগে। তবে এখনো দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক পুরোপুরি হাসিনার দোসরমুক্ত হয়নি। একচুল নড়েনি আবদুল হামিদের নেকনজরের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শীর্ষ দুই কর্মকর্তা। এরা বিশেষ মিশন নিয়ে ডেপুটি গভর্নর নিযুক্ত হয়েছিলেন গত সরকারের `বিশেষ বিবেচনায়`। এদের একজন ১৯ বছরে বিএসসি পাশ করা নূরুন নাহার, অন্যজন ড. হাবিবুর রহমান। অভিযোগ উঠেছে, ড. ইউনূস সরকারের ভেতরের সিদ্ধান্ত আগেভাগেই জেনে যাচ্ছে লুটেরাগোষ্ঠী।

১১:৫৬ পিএম, ১৫ অক্টোবর ২০২৪ মঙ্গলবার

Advertisement
সর্বাধিক পঠিত
Advertisement