Apan Desh | আপন দেশ

দুর্নীতি

তিন বিচারপতির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ, যাচাই চলছে ১২ জনের

তিন বিচারপতির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ, যাচাই চলছে ১২ জনের

বঙ্গভবনে তিন বিচারপতির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এসব অভিযোগের তথ্য যাচাই-বাছাই চলছে। এর আগে ১৬ অক্টোবর প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ হাইকোর্টের ১২ বিচারপতিকে ছুটিতে পাঠান। ওইদিনই আরও বিচারপতিকে ছুটিতে পাঠানোর দাবি তুলে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে আন্দোলন করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা। ২০১৯ সালের আগস্টে হাইকোর্টের দুই বিচারপতির বিরুদ্ধে রায় উল্টে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। পরে আরও একজন বিচারপতির বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ আসে। মোট ১৫ জন বিচারপতির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে।

০৯:০২ পিএম, ৭ নভেম্বর ২০২৪ বৃহস্পতিবার

পুষ্পধারা প্রপার্টিজের ২৩শ’ কোটি টাকার ভয়ঙ্কর ফাঁদ!

পুষ্পধারা প্রপার্টিজের ২৩শ’ কোটি টাকার ভয়ঙ্কর ফাঁদ!

জমির ব্যবসা বেশ প্রসার ঘটেছে বাংলাদেশে। এ ব্যবসায় নতুনমাত্রা দিয়েছে জমির ওপর বাড়ি নির্মাণ কাজ। দেশে গড়ে উঠেছে অসংখ্য হাউজিং কোম্পানি। তাদের কোনটি স্বনামে বিখ্যাত আবার কোনটি প্রতারকদের ঊষাঘর। এমনই এক হাউজিং কোম্পানির নাম পুষ্পধারা প্রপার্টিজ। ২ হাজার ৩শ’ কোটি টাকার ফাঁদ পেতেছে বাংলাদেশের ছয় ঠগ! ফাঁদের রশি টানছে শতাধিক জুনিয়র। অপ্রতিরুদ্ধ এ ফাঁদে আটকে যাচ্ছেন ৭ হাজার ৮শ’ মানুষ। ইতোমধ্যে আইনের ফাঁক গলিয়ে হাজারের বেশি সহজ মানুষকে মরণ ফাঁদে আটকিয়েছে ঠগ চক্রটি। ব্যবসা তাদের জমি ছাড়া জমি বিক্রি। তাও সেই বহুল আলোচিত বিল আড়িয়ালে।

০৬:২৩ পিএম, ৫ নভেম্বর ২০২৪ মঙ্গলবার

রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংক এখনো স্বাধীন হয়নি! পদোন্নতি মিলে তার ইশারায়

রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংক এখনো স্বাধীন হয়নি! পদোন্নতি মিলে তার ইশারায়

জেনারেশন-জেড-এর রক্তে দেশ দ্বিতীয়বার স্বাধীন হয়েছে। কিন্তু এখনো স্বাধীন হয়নি রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংক। দু’বছর আগে অবসরে যাওয়া একজন এমডির ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটছে ব্যাংকটিতে। তাঁর দেয়া ঝারফুক আর তাবিজেই মিলে পদোন্নতি। তবে তার রেখে যাওয়া এমডির চেয়ারে কে বসবেন। ডিএমডি হবেন কে। পদোন্নতির চিঠি যাবে কার হাতে। বঞ্চিতের বার্তা পাবেন কে। আবার মেধারগুণে কারো পদোন্নতি হয়েই গেলে তা কিভাবে ঠেকাতে হবে-এ সিদ্ধান্ত এখনো আসছে তার কাছ থেকেই। বহুমাত্রিক গুণের অধিকারী সেই ব্যাংকারের নাম  মোহাম্মদ শামস-উল ইসলাম।

১২:২৪ এএম, ৩ নভেম্বর ২০২৪ রোববার

বাংলাদেশ ব্যাংকের তিন কার্যালয় ছিল এস আলমের!

বাংলাদেশ ব্যাংকের তিন কার্যালয় ছিল এস আলমের!

সরকারের ভেতরেও যে সরকার থাকে। শীর্ষ কর্তাকেও গোলাম বানিয়ে রাখা যায়- এমন নজির আছে আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকে। এ কাজটিই করেছে দেশের আলোচিত-সমালোচিত লুটেরা এস আলম গ্রুপ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ তিন কার্যালয় ছিল গ্রুপটির মালিক সাইফুল আলম মাসুদের দখলে। আর যেসব কর্মকর্তা এস আলমের গোলামির জিঞ্জির পরেছিল তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে অকল্পনীয়। একেকজনের কাহিনী আঙ্গুলফুলে কলাগাছ বনে যাবার চেয়েও ভয়ঙ্কর। তাদের কারণে সকল বিধিবিধান ভেঙে নির্বিঘ্নে নামে-বেনামে প্রায় দুই লাখ কোটি টাকা ঋণ নিতে পেরেছে গ্রুপটি। ওই ঋণের মধ্যে ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকাই পাচার করতে পেরেছে কোন প্রশ্নের মুখে না পড়েই। গ্রুপটির বেপরোয়া লুটপাটের ফলে দেউলিয়ার পথে হাটছে দেশের ৮টি ব্যাংকসহ বেশ কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। আপন দেশ-এর অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে সেচিত্র।

১১:২৬ পিএম, ২১ অক্টোবর ২০২৪ সোমবার

বিতর্কিত দুই ডেপুটি গভর্নরের কারিশমা, ঝুঁকিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

বিতর্কিত দুই ডেপুটি গভর্নরের কারিশমা, ঝুঁকিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

অন্তর্বর্তী সরকার পার করল দুই মাস। এরই মধ্যে রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাত স্বৈরাচারের দোসরমুক্ত করা হচ্ছে। উন্মোচিত হচ্ছে দুর্নীতির চিত্র। লোপাটকারীদের চিহ্নিত করা হচ্ছে। নিষেধাজ্ঞা আসছে তাদের দেশত্যাগে। তবে এখনো দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক পুরোপুরি হাসিনার দোসরমুক্ত হয়নি। একচুল নড়েনি আবদুল হামিদের নেকনজরের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শীর্ষ দুই কর্মকর্তা। এরা বিশেষ মিশন নিয়ে ডেপুটি গভর্নর নিযুক্ত হয়েছিলেন গত সরকারের `বিশেষ বিবেচনায়`। এদের একজন ১৯ বছরে বিএসসি পাশ করা নূরুন নাহার, অন্যজন ড. হাবিবুর রহমান। অভিযোগ উঠেছে, ড. ইউনূস সরকারের ভেতরের সিদ্ধান্ত আগেভাগেই জেনে যাচ্ছে লুটেরাগোষ্ঠী।

১১:৫৬ পিএম, ১৫ অক্টোবর ২০২৪ মঙ্গলবার

Advertisement
সর্বাধিক পঠিত
Advertisement