Apan Desh | আপন দেশ

ইইউ

বাংলাদেশ ব্যাংকের তিন কার্যালয় ছিল এস আলমের!

বাংলাদেশ ব্যাংকের তিন কার্যালয় ছিল এস আলমের!

সরকারের ভেতরেও যে সরকার থাকে। শীর্ষ কর্তাকেও গোলাম বানিয়ে রাখা যায়- এমন নজির আছে আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকে। এ কাজটিই করেছে দেশের আলোচিত-সমালোচিত লুটেরা এস আলম গ্রুপ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ তিন কার্যালয় ছিল গ্রুপটির মালিক সাইফুল আলম মাসুদের দখলে। আর যেসব কর্মকর্তা এস আলমের গোলামির জিঞ্জির পরেছিল তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে অকল্পনীয়। একেকজনের কাহিনী আঙ্গুলফুলে কলাগাছ বনে যাবার চেয়েও ভয়ঙ্কর। তাদের কারণে সকল বিধিবিধান ভেঙে নির্বিঘ্নে নামে-বেনামে প্রায় দুই লাখ কোটি টাকা ঋণ নিতে পেরেছে গ্রুপটি। ওই ঋণের মধ্যে ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকাই পাচার করতে পেরেছে কোন প্রশ্নের মুখে না পড়েই। গ্রুপটির বেপরোয়া লুটপাটের ফলে দেউলিয়ার পথে হাটছে দেশের ৮টি ব্যাংকসহ বেশ কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। আপন দেশ-এর অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে সেচিত্র।

১১:২৬ পিএম, ২১ অক্টোবর ২০২৪ সোমবার

বাংলাদেশের সংসদ নির্বাচন নিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিল ইইউ

বাংলাদেশের সংসদ নির্বাচন নিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিল ইইউ

বাংলাদেশের সংসদীয় নির্বাচন নিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিলো ইউরোপীয় ইউনিয়ন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশে ২০২৪ সালের সংসদ নির্বাচন কিছু গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক গণতান্ত্রিক নির্বাচনের মানদণ্ড পূরণ করতে পারেনি। নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার যার মধ্যে সমাবেশ, সমিতি, আন্দোলন, এবং বক্তৃতা অন্তর্ভুক্ত -এগুলো প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনের জন্য অপরিহার্য হলেও বাংলাদেশের নির্বাচনের ক্ষেত্রে তা সীমাবদ্ধ ছিল। বিচারিক কার্যক্রম এবং গণগ্রেপ্তারের মাধ্যমে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর তৎপরতা মারাত্মকভাবে সীমিত হয়ে পড়ে।

০৬:০০ পিএম, ৮ মার্চ ২০২৪ শুক্রবার

নির্বাচনের আগে হঠাৎ আলোচনায় তিস্তা প্রকল্প

নির্বাচনের আগে হঠাৎ আলোচনায় তিস্তা প্রকল্প

বাংলাদেশে চলছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন। নির্বাচনের ধরন নিয়ে ক্ষমতাসীন ও বিরোধীদের অবস্থান বিপরীতমুখি। এ নিয়ে খুনোখুনিও হয়েছে। অতীতের যেকোনো সংসদ নির্বাচনের চেয়ে এবারের নির্বাচন বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। বিশ্ব মোড়লরা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করছে বলে দাবি খোদ সরকার প্রধানের।ওদিকে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে পশ্চিমারা বাঁকা নজরে তাকিয়ে আছে। টানা তিনবারের শেখ হাসিনার সরকারের প্রতি দৃশ্য-অদৃশ্যমান নানামুখি চাপ সৃষ্টি করছে। ভিসানীতির আওতায় নিষেধাজ্ঞার মতো খড়গ ঝুলিয়ে রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। 

১১:০৭ পিএম, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ বৃহস্পতিবার

Advertisement
সর্বাধিক পঠিত
Advertisement