Apan Desh | আপন দেশ

পাচার

বেনামি প্রতিষ্ঠানের আড়ালে মোরশেদ আলমের শত শত কোটি টাকা পাচার

বেনামি প্রতিষ্ঠানের আড়ালে মোরশেদ আলমের শত শত কোটি টাকা পাচার

আওয়ামী লীগে সাবেক এমপি, বেঙ্গল গ্রুপের মালিক মো. মোরশেদ আলম। তার প্রতিষ্ঠানে প্রায় দুই যুগ ধরে উৎপাদন, আমদানি-রফতানিসহ যাবতীয় কার্যক্রমে ব্যবহার করা হচ্ছে অস্তিত্বহীন কথিত ‘বিদেশি’ নাগরিকদের। তাদের দেখানো হচ্ছে- প্রতিষ্ঠানটির ‘চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক’ এবং ‘পরিচালক’ হিসেবে। বোর্ড মিটিংয়ের রেজুলেশন, অফিসিয়াল রেকর্ডপত্র, কাঁচামাল আমদানি ও ফিনিশড গুড রফতানি, স্থানীয়বাজারে বিক্রি, এমনকি ব্যাংকের লেনদেনও অস্তিত্বহীন ব্যক্তিদের স্বাক্ষরেই! কে বা কারা এ স্বাক্ষর করছে, সেটি স্বচক্ষে দেখেননি প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারি। এমনকি যেসব ব্যাংকে লেনদেন হচ্ছে, তারাও কথিত বিদেশি নাগরিকদের সই-স্বাক্ষর নিয়ে প্রশ্ন তোলেননি। এমন ভুতুড়ে প্রতিষ্ঠানটির নাম ‘হ্যাঙ্গার্স প্লাস (বাংলাদেশ) লিমিটেড’।

০৬:৪০ পিএম, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ রোববার

লোটাস কামালের ১০৭ অ্যাকাউন্টেই সাড়ে ৮শ’ কোটি টাকা

লোটাস কামালের ১০৭ অ্যাকাউন্টেই সাড়ে ৮শ’ কোটি টাকা

দেশের ১০৭ অ্যাকাউন্টেই ৮৪৯ কোটি ৭৮ লাখ ১৯ হাজার ১৬টাকা লেনদেন করেছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী লোটাস কামাল। ঘুষ, দুর্নীতিসহ বিভিন্নভারে এ টাকা অর্জন করেছেন তিনি। লোটাস কামালসহ তার স্ত্রী কাশমিরি কামাল, দুই মেয়ে কাশফি কামাল ও নাফিসা কামালের সম্পৃক্ততা মিলেছে। তাদের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলা করছে দুর্নীতি দমন কমিশন। বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুদক এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আবু হেনা মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল ওরফে লোটাস কামাল (আ হ ম মোস্তফা কামাল) পতিত আওয়ামী লীগের অর্থমন্ত্রী ছিলেন। তার অবৈধ সম্পদের খোঁজে দুদক। ইতোমধ্যে দেশে তার অঢেল সম্পদের সন্ধান পেয়েছে।  

০৫:৩৯ পিএম, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ বৃহস্পতিবার

ওয়াকিদের স্মার্ট ক্যারিশমায় শীর্ষ খেলাপিরাও পেত সিআইবি ছাড়পত্র 

ওয়াকিদের স্মার্ট ক্যারিশমায় শীর্ষ খেলাপিরাও পেত সিআইবি ছাড়পত্র 

ব্যাংকের খাতের অনিয়ম, লোপাটের ভয়ঙ্কর চিত্র ফুটে উঠছে। বিশেষ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ একেকটি ঘটনার ভয়াবহতা আঁতকে উঠার মতো। আর্থিক খাতে অনিয়মের লাগাম ধরার কথা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের, কিন্তু ঘটেছে উল্টো। ভুয়া ছাড়পত্রের কারখানা হয়ে উঠেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। খেলাপি গ্রাহককে ‘নিয়মিত’ দেখানো হতো এখান থেকেই। এ ছাড়পত্র দেখিয়েই খেলাপি ধরার জাল ভেদ করে ‘ক্লিনম্যান’ চিহ্নিত হতো দেশের হাজার হাজারো ঋণখেলাপি ও জনপ্রতিনিধি। এছাড়াও ঋণ থাকার পরও ভুয়া কাগজে ঋণের নামে লাখ কোটি টাকা হরিলুট করেছে বেক্সিমকো গ্রুপ, এস আলম গ্রুপ, নাসা গ্রুপ, তাইপে গ্রুপসহ বিভিন্ন গ্রুপ ও ব্যক্তি।

১২:২৪ এএম, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ বৃহস্পতিবার

লুটপাটের চিত্র পাঠ্যবইয়ে আসা উচিত: প্রেস সচিব

লুটপাটের চিত্র পাঠ্যবইয়ে আসা উচিত: প্রেস সচিব

বাংলাদেশের আর্থিক খাতের লুটপাটের চিত্র পাঠ্যবইয়ে আসা উচিত। শিক্ষার্থীদের এ বিষয়ে সচেতন করা উচিত বলে মনে করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার (১ ডিসেম্বর) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সমসাময়িক বিষয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এমন তথ্য জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম। প্রেস সচিব বলেন, উন্নয়নের বয়ানের পোস্টমর্টেম করা হয়েছে অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র। যে চিত্র বেরিয়ে এসেছে তা ভয়াবহ। চোখের সামনে বিশাল লুটপাট হয়েছে। অধ্যাপক ইউনূস সব শুনে বলেছেন, আমরা আতঙ্কিত। এ লুটপাটের চিত্র পাঠ্যবইয়ে আসা উচিত।

০৭:১৫ পিএম, ১ ডিসেম্বর ২০২৪ রোববার

বাংলাদেশ ব্যাংকের তিন কার্যালয় ছিল এস আলমের!

বাংলাদেশ ব্যাংকের তিন কার্যালয় ছিল এস আলমের!

সরকারের ভেতরেও যে সরকার থাকে। শীর্ষ কর্তাকেও গোলাম বানিয়ে রাখা যায়- এমন নজির আছে আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকে। এ কাজটিই করেছে দেশের আলোচিত-সমালোচিত লুটেরা এস আলম গ্রুপ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ তিন কার্যালয় ছিল গ্রুপটির মালিক সাইফুল আলম মাসুদের দখলে। আর যেসব কর্মকর্তা এস আলমের গোলামির জিঞ্জির পরেছিল তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে অকল্পনীয়। একেকজনের কাহিনী আঙ্গুলফুলে কলাগাছ বনে যাবার চেয়েও ভয়ঙ্কর। তাদের কারণে সকল বিধিবিধান ভেঙে নির্বিঘ্নে নামে-বেনামে প্রায় দুই লাখ কোটি টাকা ঋণ নিতে পেরেছে গ্রুপটি। ওই ঋণের মধ্যে ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকাই পাচার করতে পেরেছে কোন প্রশ্নের মুখে না পড়েই। গ্রুপটির বেপরোয়া লুটপাটের ফলে দেউলিয়ার পথে হাটছে দেশের ৮টি ব্যাংকসহ বেশ কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। আপন দেশ-এর অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে সেচিত্র।

১১:২৬ পিএম, ২১ অক্টোবর ২০২৪ সোমবার

ডিম-মুরগির দাম বাড়িয়ে ২৮০ কোটি টাকা লুট

ডিম-মুরগির দাম বাড়িয়ে ২৮০ কোটি টাকা লুট

গত ২০ দিনে অযৌক্তিকভাবে ডিম ও মুরগির বাচ্চার দাম বাড়িয়ে অসাধু চক্র ২৮০ কোটি টাকা লুটপাট করেছে। এমন অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)। শনিবার (৫ অক্টোবর) সংগঠনটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, সারাদেশে ডিমের বাজারে অস্থিরতা চলছে। যার প্রেক্ষিতে ডিম-মুরগির দামও নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। কিন্তু কৃষি বিপণন অধিদফতর কোনো প্রান্তিক খামারিকে ডিম-মুরগির দাম নির্ধারণের ওয়ার্কিং গ্রুপ কমিটিতে রাখেনি। তারা শুধু করপোরেট গ্রুপদের পরামর্শে দাম নির্ধারণ করেছে। যার ফলে এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। 

০৯:৩৭ পিএম, ৫ অক্টোবর ২০২৪ শনিবার

Advertisement
সর্বাধিক পঠিত
Advertisement